কিছু কিছু মানুষ আজকাল গুগলকে ছাগল ভাবতে শুরু করছে। তাদের ধারনা তারা এমন
সব ট্রিকস বের করছে যা গুগল ধরতেই পারবে না। কিন্তু কথা হল গুগলের
ডেভলপাররা কি এতই কাঁচা যে বাংলাদেশী পোলাপান তাদের ছাগল বানাবে। যদি কেউ
তা মনে করেন তবে তাহারাই ওই প্রানীটির সমতুল্য। যাই হোক কিছু মানুষ গুগলকে
কিভাবে বোকা বানাতে চায় আর গুগল তা অতিসহজেই কিভাবে ধরে ফেলে তা নিয়েই কিছু
বলব।
অনেকেরই একটা প্রবনতা আছে যখন একটা সাইট খুবই জনপ্রিয় হয় তখন সেটির বিভিন্ন কনটেন্ট কপি করে নিজের সাইটে ঢুকানো। যারা এ কাজটি করে তারা ভাবে কেউ তাদের ধরতে পারবে না। তারা নতুন ইন্টারনেট ইউজার বলে তাদের ধারন এরকম। কিন্তু বাস্তবিক কি তাই? কখনোই নয়। কারন বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে পেজ সাবমিট করা লাগে কিন্তু গুগল এরকমই একখান চিজ আপনে যেইখানেই সাইট বানান না কেন সাবমিট না করলেও গুগল ঠিকই সাইট এবং তার প্রত্যেকটা পেজ কে ইনডেক্স করে ফেলে। ওয়েব সাইট অন্য যে কেউ ভিজিট করার আগেই এবং অনলাইনে ছাড়ামাত্রই গুগল তা ধরে ফেলে। যে কোন আইপিতেই ভিজিট হোক না কেন তা গুগলকে অতিক্রম করেই করেই যেতে হবে। আর যখনই এরকম সাইট অনলাইনে আসে বা অন্য কেউ ভিজিট করে গুগল সাথেই সাথেই ওই কপি পেষ্ট সাইটটিকে স্প্যাম লিস্টেড করে ফেলে। নিচের ছবিটির মাধ্যমে এটি আরো সহজে বোঝা যায়।
এরপরেরটি হল এডসেন্স নিয়ে অনেকেই মনে করেন এডসেন্স এ একটা একউন্ট খুলবেন
তারপর সাইবার ক্যাফে বা অন্য কোন জায়গায় গিয়ে খালি ক্লিক আর ধরেই নেন
সামনের বছর হয়তো বিল গেটসের জায়গায় তার নাম শোভা পাবে। আবার এতটা বোকা না
হলেও কেউ কেউ ভাবেন যে তার ভার্সিটি বা অফিসে ৬০-৭০ টি কম্পিউটার আছে
একেকদিন একেকটায় বসে এডে ক্লিক করবেন আর মাস শেষে ডলার গুনবেন।
কিন্তু যারা বিশ্বের শতকোটি মানুষকে সার্ভিস দিচ্ছে সেই গুগলের ডেভলপাররা কিন্তু অনেক আগেই এসব নতুন ইউজার দের ওইসব ট্রিকস জানেন এবং ধরার পদ্ধতিও তাদের কাছে আছে। আমাদের কাছে হয়তো ৬০-৭০ টি কম্পিউটার অনেক কিছু কিন্তু শত কোটি কম্পিউটারকে সার্ভিস দেয়া গুগলের কাছে তা যৎসামান্য এবং এসব ধরাতো তাদের কাছে কোন ব্যাপারই না।
এক ভদ্র লোকের একটা কথা মনে পড়ল তিনি বলেছিলেন আপনি যদি গুগলকে ঠকানোর জন্য ১০ ট্রিকস বের করে থাকেন তবে গুগল তার অনেক আগেই আপনার ওইসব ট্রিকস ধরার জন্য ১০০০ টা পদ্ধতি করে রেখেছে। তাই আমার মতে গুগলকে বোকা না বানিয়ে তাদের নিয়ম পদ্ধতি মেনে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।
অনেকেরই একটা প্রবনতা আছে যখন একটা সাইট খুবই জনপ্রিয় হয় তখন সেটির বিভিন্ন কনটেন্ট কপি করে নিজের সাইটে ঢুকানো। যারা এ কাজটি করে তারা ভাবে কেউ তাদের ধরতে পারবে না। তারা নতুন ইন্টারনেট ইউজার বলে তাদের ধারন এরকম। কিন্তু বাস্তবিক কি তাই? কখনোই নয়। কারন বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে পেজ সাবমিট করা লাগে কিন্তু গুগল এরকমই একখান চিজ আপনে যেইখানেই সাইট বানান না কেন সাবমিট না করলেও গুগল ঠিকই সাইট এবং তার প্রত্যেকটা পেজ কে ইনডেক্স করে ফেলে। ওয়েব সাইট অন্য যে কেউ ভিজিট করার আগেই এবং অনলাইনে ছাড়ামাত্রই গুগল তা ধরে ফেলে। যে কোন আইপিতেই ভিজিট হোক না কেন তা গুগলকে অতিক্রম করেই করেই যেতে হবে। আর যখনই এরকম সাইট অনলাইনে আসে বা অন্য কেউ ভিজিট করে গুগল সাথেই সাথেই ওই কপি পেষ্ট সাইটটিকে স্প্যাম লিস্টেড করে ফেলে। নিচের ছবিটির মাধ্যমে এটি আরো সহজে বোঝা যায়।
কিন্তু যারা বিশ্বের শতকোটি মানুষকে সার্ভিস দিচ্ছে সেই গুগলের ডেভলপাররা কিন্তু অনেক আগেই এসব নতুন ইউজার দের ওইসব ট্রিকস জানেন এবং ধরার পদ্ধতিও তাদের কাছে আছে। আমাদের কাছে হয়তো ৬০-৭০ টি কম্পিউটার অনেক কিছু কিন্তু শত কোটি কম্পিউটারকে সার্ভিস দেয়া গুগলের কাছে তা যৎসামান্য এবং এসব ধরাতো তাদের কাছে কোন ব্যাপারই না।
এক ভদ্র লোকের একটা কথা মনে পড়ল তিনি বলেছিলেন আপনি যদি গুগলকে ঠকানোর জন্য ১০ ট্রিকস বের করে থাকেন তবে গুগল তার অনেক আগেই আপনার ওইসব ট্রিকস ধরার জন্য ১০০০ টা পদ্ধতি করে রেখেছে। তাই আমার মতে গুগলকে বোকা না বানিয়ে তাদের নিয়ম পদ্ধতি মেনে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন